আমি স্কুলে পরীক্ষায় কখনোই জিপিএ ৩.২৯ এর বেশি তুলতে
পারিনি। অথচ আমি এতো খারাপ ছাত্রী ছিলাম না। পড়তাম ঠিকই কিন' পরীক্ষা হল
ভীতির কারণে পরীক্ষার সময় সব ভুলে যেতাম, ঠিকমতো লিখতে পারতাম না। আমার
বাবা-মা‘ও আমাকে নিয়ে খুব টেনশন করতেন। এ কোর্সে শেখা টেকনিক ব্যবহার করে
আমি আমার পরীক্ষা হল ভীতি দূর করতে পেরেছি। তার ফল হলো এবার পিএসসি
পরীক্ষায় (৫ম শ্রেণী) আমি জিপিএ ৫ পেয়েছি। আমার ক্লাসের অনেকেই অবাক হয়ে
গেছে আমার রেজাল্ট দেখে।
- সাজিয়া শাহরীন বিনতে শাব্বির মৌন (৬ষ্ঠ শ্রেণী), মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরী গার্লস স্কুল, ঢাকা
কোর্সে শেখা টেকনিক ব্যবহার করে আমার পরীক্ষার ফলাফল অনেক ভালো হয়েছে। এখন আগের মতো ফোনে অতিরিক্ত কথা বলতে ভালো লাগে না। বরং লেখাপড়া করতেই আমার বেশি ভালো লাগে।
- মামনুনা বিনতে আশরাফ (৭ম শ্রেণী), সাউথ ব্রিজ স্কুল, ঢাকা
পরীক্ষার সময় আগে আমি অনেক নার্ভাস ফিল করতাম, ফলে প্রশ্নের জানা উত্তরও সঠিক ভাবে লিখতে পারতাম না। এখন আমার এই সমস্যা হয় না। এছাড়াও অনেক উপকার পাচ্ছি।
- বিভা ফারজানা ফাহ্মিতা (৯ম শ্রেণী), ভিকারুন্নেসা নুন স্কুল, ঢাকা
আগে রাতে ভয় পেতাম, সকালে ঘুম থেকে সময়মত উঠতে পারতাম না, হজমে সমস্যা ছিল এবং প্রায়ই পেটে ব্যথা হতো। এখন আমার এসব সমস্যা আর নাই। পরীক্ষায় রেজাল্ট ভালো করেছি।
- নাবিল আহমেদ (৯ম শ্রেণী), বিআইএএল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ, রংপুর
আমার প্রায়ই মাথা ব্যথা হতো এবং সময়মত ঘুম থেকে উঠতে পারতাম না। কোর্সে শেখানো টেকনিক ব্যবহার করে সমস্যাগুলি সমাধান করতে পেরেছি। লেখাপড়ার প্রতি আমার মনোযোগ বৃদ্ধি পেয়েছে।
- আলফি সুলতানা (৭ম শ্রেণী), ওয়াইডব্লিউসিএ গার্লস স্কুল, ঢাকা
ক্রিকেট খেলায় আগের চেয়ে পারফরম্যান্স ভালো হয়েছে, নিজের ইচ্ছামতো ঘুম থেকে উঠতে পারি এখন। লেখাপড়া তো ভালো হচ্ছেই......
- আরিফ আহমেদ (৮ম শ্রেণী), ম্যাপল্ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, ঢাকা
আগে পড়ার টেবিলে বসার টেনডেনসি কম ছিল। কোর্স করার পর এখন পড়ার টেবিলে বসতে আনন্দ পাই। আগের চেয়ে পড়াশুনায় মনোযোগ বেড়েছে। পরীক্ষার রেজাল্ট ভালো হচ্ছে।
- ফাইয়াজ করিম (৭ম শ্রেণী), ক্যান্টনমেন্ট ইংলিশ স্কুল, ঢাকা
আগে কোনো কাজ করতে গেলে এক ধরণের ভয় ও জড়তা কাজ করতো। কোর্স করার পর আমেরিকায় বিপজ্জনক রাইডারে চড়তেও ভয় পাইনি। আগে খুব অসি'র ও চঞ্চল ছিলাম তাই পড়ায় ঠিকমতো মন বসতো না। এখন লেখাপড়া সহ যে কোনো কাজ মনোযোগ দিয়ে করতে পারি।
- মোহাম্মদ ইশতিয়াক (৫ম শ্রেণী), এবিসি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, নারায়ণগঞ্জ
- সাজিয়া শাহরীন বিনতে শাব্বির মৌন (৬ষ্ঠ শ্রেণী), মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরী গার্লস স্কুল, ঢাকা
কোর্সে শেখা টেকনিক ব্যবহার করে আমার পরীক্ষার ফলাফল অনেক ভালো হয়েছে। এখন আগের মতো ফোনে অতিরিক্ত কথা বলতে ভালো লাগে না। বরং লেখাপড়া করতেই আমার বেশি ভালো লাগে।
- মামনুনা বিনতে আশরাফ (৭ম শ্রেণী), সাউথ ব্রিজ স্কুল, ঢাকা
পরীক্ষার সময় আগে আমি অনেক নার্ভাস ফিল করতাম, ফলে প্রশ্নের জানা উত্তরও সঠিক ভাবে লিখতে পারতাম না। এখন আমার এই সমস্যা হয় না। এছাড়াও অনেক উপকার পাচ্ছি।
- বিভা ফারজানা ফাহ্মিতা (৯ম শ্রেণী), ভিকারুন্নেসা নুন স্কুল, ঢাকা
আগে রাতে ভয় পেতাম, সকালে ঘুম থেকে সময়মত উঠতে পারতাম না, হজমে সমস্যা ছিল এবং প্রায়ই পেটে ব্যথা হতো। এখন আমার এসব সমস্যা আর নাই। পরীক্ষায় রেজাল্ট ভালো করেছি।
- নাবিল আহমেদ (৯ম শ্রেণী), বিআইএএল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ, রংপুর
আমার প্রায়ই মাথা ব্যথা হতো এবং সময়মত ঘুম থেকে উঠতে পারতাম না। কোর্সে শেখানো টেকনিক ব্যবহার করে সমস্যাগুলি সমাধান করতে পেরেছি। লেখাপড়ার প্রতি আমার মনোযোগ বৃদ্ধি পেয়েছে।
- আলফি সুলতানা (৭ম শ্রেণী), ওয়াইডব্লিউসিএ গার্লস স্কুল, ঢাকা
ক্রিকেট খেলায় আগের চেয়ে পারফরম্যান্স ভালো হয়েছে, নিজের ইচ্ছামতো ঘুম থেকে উঠতে পারি এখন। লেখাপড়া তো ভালো হচ্ছেই......
- আরিফ আহমেদ (৮ম শ্রেণী), ম্যাপল্ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, ঢাকা
আগে পড়ার টেবিলে বসার টেনডেনসি কম ছিল। কোর্স করার পর এখন পড়ার টেবিলে বসতে আনন্দ পাই। আগের চেয়ে পড়াশুনায় মনোযোগ বেড়েছে। পরীক্ষার রেজাল্ট ভালো হচ্ছে।
- ফাইয়াজ করিম (৭ম শ্রেণী), ক্যান্টনমেন্ট ইংলিশ স্কুল, ঢাকা
আগে কোনো কাজ করতে গেলে এক ধরণের ভয় ও জড়তা কাজ করতো। কোর্স করার পর আমেরিকায় বিপজ্জনক রাইডারে চড়তেও ভয় পাইনি। আগে খুব অসি'র ও চঞ্চল ছিলাম তাই পড়ায় ঠিকমতো মন বসতো না। এখন লেখাপড়া সহ যে কোনো কাজ মনোযোগ দিয়ে করতে পারি।
- মোহাম্মদ ইশতিয়াক (৫ম শ্রেণী), এবিসি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, নারায়ণগঞ্জ
No comments:
Post a Comment